Saturday, 19 April, 2025
Logo
বিজ্ঞাপন
যাবতীয় রড, সিমেন্ট, ইট, বালি ও কনা পাইকারি ও খুচরা বিক্রয় করা হয় ।। যোগাযোগ- মেসার্স হোসেন ব্রাদার্স/ জাকের ট্রেডার্স।। সোবান মঞ্জিল, বসুর হাট রোড, সিনেমা হলের পাশে, দাগনভুইয়া, ফেনী। প্রোপ্রাইটর জাকের হোসেন আলমগীর ০১৭১১-৯৬২৯২৫।। ০১৮৭১-৯৩০০০৮ মেসার্স কে আহাম্মদ এন্ড সন্স! পরিবেশক,বি এম, ডেল্টা ও ইউনি এল পি গ্যাস! যোগাযোগ- বসুরহাট রোড, সিনেমা হলের সামনে, দাগনভুইয়া, ফেনী- ০১৭১১-৩০৪৮৭৩, ০১৮৩৯-৩৯৭১৩০! দাগনভুইয়া ফিজিওথেরাপী সেন্টার, একটি আধুনিক বাত, ব্যথা, প্যারালাইসিস ও মুখ বাঁকা চিকিৎসা কেন্দ্র। ঠিকানা- সোবহান মঞ্জিল, বসুর হাট রোড। (সাবেক ঝর্না সিনেমা হলের পাশে)। দাগনভুইয়া, ফেনী। 01818-019684, 01721-910110

বন্ধের ঝুঁকিতে বাংলাদেশের শতাধিক পোশাক কারখানা


প্রকাশিত: / বার পড়া হয়েছে


ছবি - সংগৃহীত

বাণিজ্য ডেস্কঃ

বাংলাদেশে গত ৬ মাসে প্রায় ২০ শতাংশ তৈরি পোশাকের অর্ডার বাতিল করেছে বিদেশি ক্রেতারা। শ্রমিক অসন্তোষে এখনও আস্থা পাচ্ছেন না তারা। উদ্যোক্তারা জানিয়েছেন, আশুলিয়া এলাকার কারখানাগুলো নিয়ে আস্থা কম তাদের। 

বিজিএমইএ ও বিকেএমইয়ের হিসাবে, পরিস্থিতির উন্নতি না হলে আগামী ৬ মাসে সারাদেশে প্রায় ১০০ কারখানা বন্ধ হবে। সাভার ও আশুলিয়ায় ছোট-বড় পোশাক কারখানার সংখ্যা ৪৫০টি। জুলাই অভ্যুত্থান পরবর্তী শ্রমিক অসন্তোষের কবলে এই এলাকার কারখানাগুলো। বন্ধ হয়েছে বিজিএমইএ ও বিকেএমইএ-এর তালিকাভুক্ত প্রায় ২০০ কারখানা।

ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন, আশুলিয়া এলাকার শ্রমিক অসন্তোষ পর্যবেক্ষণ করছেন বিদেশি ক্রেতারা। এসব কারখানায় কাজ দিতে আস্থা পাচ্ছেন না তারা।

বিকেএমইএ সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম বলেন, ব্র্যান্ড ও বায়াররা এখন আশুলিয়া বেল্টের যে কোনো ফ্যাক্টরিতে কাজ দেওয়ার ক্ষেত্রে খুব সতর্ক, সচেতন। তারা অনেকটাই আস্থাহীনতায় ভুগছে। আমাদের অর্ডার যে অন্য জায়গায় যাচ্ছে তার প্রমাণটা সামনে পাওয়া যাবে।

ব্যবসায়ীরা বলছেন, ৬ মাসের অস্থিরতার ধকল আগামী বছরের জুন পর্যন্ত বইতে হবে। পরিস্থিতি সামাল দেওয়া না গেলে আগামী ৬ মাসে আরও ১০০ কারখানা বন্ধ হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।

মোহাম্মদ হাতেম বলেন, তারা হয়ত চেষ্টা করছে ব্যাংকের সাথে কোনো নেগোসিয়েশন করে একটা পর্যায়ে গিয়ে আবার যদি পারে চালু করবে। না হলে তারা হয়ত পার্মানেন্টলি বন্ধ হয়ে যাবে। অর্থাৎ আগামী ১ বছরে আরও শ খানেক ফ্যাক্টরি বন্ধ হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা আমরা করছি।

শাশা ডেনিমসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শামস মাহমুদ বলেন, শতভাগ ফ্যাক্টরি সচল রাখতে পারলেই কিন্তু আমরা ব্যাংকের ঋণ শোধ বা কর্মীদের বেতন চালু রাখতে পারব। কিন্তু এখন যদি আমার ২০ ভাগ ক্যাপাসিটিতে ফ্যাক্টরি চালাতে হয় তাহলে যেটা হবে আমি তো আর্থিকভাবে সবল হব না।

যদিও অর্থনীতিবিদেরা বলছেন, বহুজাতিক কোম্পানিগুলো বাংলাদেশ থেকে গড়পড়তা সস্তা পোশাক কিনছে। ফলে তারাও বাংলাদেশের ওপর নির্ভরশীল। তাই সাময়িক অস্বস্তি থাকলেও বড় আকারে বাজার হারানোর আশঙ্কা নেই।

Share

আরো খবর


সর্বাধিক পঠিত